পোস্টগুলি

2019 থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

বায়োফ্লক নিয়ে খোলামেলা কিছু কথা। পর্ব‌‌‌‌‌-02

ছবি
আপডেট পর্বঃ ০২ বায়োফ্লক এ Raw salt & চুন ব্যবহার করা হয় কেন? বায়োফ্লক নিয়ে কয়েক মাস থেকে অনেক ঘাটাঘাটি করলাম। যারা বায়োফ্লকে মাছ চাষ করছেন তাদের অনেকের সাথে কথা বললাম। ২ টি বায়োফ্লক খামার সরাসরি ভিজিট করলাম। কেন যেন মনে হল উনারা বায়োফ্লকে মাছ চাষের কথা, লাভ লোকসানের কথার চেয়ে ট্রেনিং কিংবা মালামাল ক্রয় দিকেই বেশী মনোযোগী। কেউ বা বলছেন আমি ১/২ বছর ধরে করছি, জিজ্ঞেস করলাম ভাই কত খরচ, কত লাভ হল, একটু বলুন, তাহলে আমরা সাহস পাব। উনি বললেন হতাস uহবার কিছু নেই, লাভ হয়েছে তাইতো লেগে আছি। আমি অনেক কে জিজ্ঞেস করেছি, কেউই বলতে পারে নি। জিজ্ঞেস করলাম কি probiotic ব্যবহার করেন, উত্তরে বললেন আমাদের সামনের সোমবার থেকে ট্রেনিং দেয়া হবে। ওখানে সব শিখতে পারবেন। বললাম ফি কত, বলল ৭০০০ টাকা। হিসেব করলাম এভাবে মাসে ৭ জনকে ট্রেনিং দিলেই তো ৫০,০০০ হাজার, আর মালামাল বিক্রি করে মাসে ২০০০০ টাকা। তো ব্যবসা এটাই ভাল। বায়োফ্লকে লস আসলেও সমস্যা নেই। আমি science & technology তে বিশ্বাস করি যেহেতু আমি একজন মৎস্যচাষী, এবং এ বিষয়ে আমার পড়াশোনা ও চাকুরী সবকিছু। তাই সিদ্ধান্ত নিলাম আমি একটি ১০০০০ লিটারের ...

দশ দিকের নাম,,,

দশ দিকের নাম কি কি? বি‌ভিন্ন সময়, কা‌জে ও স্থা‌নে দিক নির্ণয়ের গুরুত্ব অপ‌রিসীম। তাই এসব দিক জানা থাকাটা অত্যন্ত জরু‌রি। পৃ‌থিবী‌তে প্রধান চারটি দিক (কোণ) আ‌ছে অর্থাৎ যেগুলো আমরা সকলেই জানি- পূর্ব, পশ্চিম, উত্তর এবং দক্ষিণ। এছাড়াও বাকি আরও ছয়টা দিক আছে যা সবার কা‌ছে প‌রি‌চিত নয়, সেগুলো হলঃ ঈশাণ, অগ্নি, নৈঋত, বায়ু, উর্দ্ধ এবং অধঃ। ★ বাংলা দশ দিকের নামঃ ১। পূর্ব, ২। পশ্চিম, ৩। উত্তর, ৪। দক্ষিণ, ৫। উত্তর-পূর্ব বা ঈশাণ, ৬। দক্ষিণ-পূর্ব বা অগ্নি, ৭। দক্ষিণ-পশ্চিম বা নৈঋত, ৮। উত্তর-পশ্চিম বা বায়ু, ৯। আকাশ বা উর্দ্ধ এবং ১০। পাতাল বা অধঃ। ১০টি দিকের আলাদা আলাদা নামের ইং‌রে‌জি আমরা অনেকেই জানি না। তাই দশ দি‌কের বাংলা ও ইং‌রে‌জি নাম নি‌চে দেয়া হ‌লো। যথাঃ- ★ ইংরেজী দশ দিকের নামঃ ১। পূর্ব- East, ২। পশ্চিম- West, ৩। উত্তর- North, ৪। দক্ষিণ- South, ৫। উত্তর-পূর্ব বা ঈশাণ- North-East, ৬। দক্ষিণ-পূর্ব বা অগ্নি- South-East, ৭। দক্ষিণ-পশ্চিম বা নৈঋত- South-West, ৮। উত্তর-পশ্চিম বা বায়ু- North-West, ৯। আকাশ বা উর্দ্ধ- Upward, ১০। পাতাল বা অধঃ- Downward.
ছবি
পৃথিবীর বিখ্যাত ফ্যাশন ডিজাইনার, ব্লগার ও লেখক “কিরজেইডা রডরিগুয়েজ" “ক্যান্সরে আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়ার আগে লিখে যাওয়া একটি নোট। --- ১.পৃথিবীর সবচেয়ে দামী ব্রান্ডের গাড়িটি আমার গ্যারাজে পড়ে আছে। কিন্তু আমাকে বসে থাকতে হয় হুইল চেয়ারে। . ২.সব রকমের ডিজাইনের কাপড়, জুতো, দামি জিনিসে আমার গৃহ ভরপুর। কিন্তু আমার শরীর ঢাকা থাকে হাসপাতালের দেয়া সামান্য একটা চাদরে। . ৩.ব্যাংক ভর্তি আমার টাকা। কিন্তু সেই টাকা এখন আর আমার কোনো কাজে লাগে না। . ৪.প্রাসাদের মতো আমার গৃহ কিন্তু আমি শুয়ে আছি হাসপাতালের টুইন সাইজের একটা বিছানায়। . ৫.এক ফাইভ স্টার হোটেল থেকে আরেক ফাইভ স্টার হোটলে আমি ঘুরে বেড়াতাম। কিন্তু এখন আমার সময় কাটে হাসপাতালের এক পরীক্ষাগার থেকে আরেক পরীক্ষাগারে। . ৬.শত শত মানুষকে আমি অটোগ্রাফ দিয়েছি- আর আজ ডাক্তারের লেখা প্রেসক্রিপশানটাই আমার অটোগ্রাফ। . ৭.আমার চুলের সাজের জন্য সাতজন বিউটিশিয়ান ছিলো-আজ আমার মাথায় কোনো চুলই নেই। . ৮.ব্যক্তিগত জেটে আমি যেখানে খুশী, সেখানেই উড়ে যেতে পারতাম। কিন্তু হাসপাতালের বারান্দায় যেতেও এখন আমার দুজন মানুষের সাহায্য নিতে হয়। . 9.পৃথিবীব্যা...

অহংকার

কবরে বাস পচার আগেই মানুষ পচে যাই, তবে মানুষের কিসের এত অহংকার??

ক্ষণিকা,,

" ক্ষণিকা " আমার কথা কি শুনতে পাও না তুমি? কেন মুখ গুঁজে আছ তবে মিছে ছলে? কোথায় লুকাবে? ধূ ধূ করে মরুভূমি; ক্ষ’য়ে ক্ষ’য়ে ছায়া ম’রে গেছে পদতলে। আজ দিগন্তে মরীচিকাও যে নেই; নির্বাক, নীল, নির্মম মহাকাশ।
দুই টাকার প্রেম কাহিনী বাদ দিয়ে এভাবে জীবনটাকে তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ ❤

মানুষের ইচ্ছাশক্তি,, Mane Willpower ,,

নিচের ইতিহাস সত্যি কিনা জানিনা তবুও শিক্ষা নেয়ার জন্য পড়া যেতে পারে 👇 যখন টাইটানিক ডুবছিল তখন কাছাকাছি তিনটে জাহাজ ছিল। একটির নাম ছিল " স্যাম্পসন "। মাত্র সাত মাইল দুরে ছিল সেই জাহাজ। ওরা দেখতে পেয়েছিল টাইটানিকের বিপদ সংকেত , কিন্তু বেআইনি সীল মাছ ধরছিল তারা। পাছে ধরা পড়ে যায় তাই তারা উল্টোদিকে জাহাজের মুখ ঘুরিয়ে বহুদুরে চলে যায়। এই জাহাজটার কথা ভাবুন। দেখবেন আমাদের অনেকের সাথে মিল আছে এর। আমরা যাঁরা শুধু নিজেদের কথাই ভাবি। অন্যের জীবন কি এলো কি গেল তা নিয়ে বিন্দুমাত্র মাথাব্যাথা নেই আমাদের। দ্বিতীয় জাহাজটির নাম " ক্যালিফোর্নিয়ান "। মাত্র চোদ্দ মাইল দুরে ছিল টাইটানিকের থেকে সেই সময়। ঐ জাহাজের চারপাশে জমাট বরফ ছিল। ক্যাপ্টেন দেখেছিলেন টাইটানিকের বাঁচতে চাওয়ার আকুতি। কিন্তু পরিস্থিতি অনুকুল ছিল না এবং ঘন অন্ধকার ছিল চারপাশ তাই তিনি সিদ্ধান্ত নেন ঘুমোতে যাবেন। সকালে দেখবেন কিছু করা যায় কিনা। জাহাজটির অন্য সব ক্রিউএরা নিজেদের মনকে প্রবোধ দিয়েছিল এই বলে যে ব্যাপারটা এত গুরুতর নয়। এই জাহাজটাও আমাদের অনেকের মনের কথা বলে। আমাদের মধ্যে যারা মনে করেন একটা ঘটনার পর...

হাদিস শরিফ

"তোমরা বেশি বেশি হেসো না, কারন বেশি হাসার ফলে হৃদয় মারা যায়" - হযরত মুহাম্মদ (সঃ) (তিরমিযী : ২৩০৫)

বাস্তবতা,,,

উল্টোস্রোতে হেঁটে দেখো কেউ থাকবে না পাশে! মানুষ শুধু তোমার "ভালো" টুকুই ভালোবাসে !

উৎসর্গ তোমার প্রতি,,,

ভালবাসা অদ্ভুত মনে হয়,  কি একটা টান তোমার প্রতি। জানো, প্রতি রাতে নির্ঘুমে ভুগি আমি। ভালবাসতে আমাকে, না কি ছলনার আগুনে জ্বালাতে এসেছিলে বলো,,?? আমি তো আগের মতোই আছি, তবে তুুুুমি কেন বদলে গেছ,,?